মুছাপুর ইউনিয়নের ফুলকুন-বালিগাঁও চরে ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে ইটা ভাটায় বিক্রির বিষয়টি নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করেছেন উপজেলা প্রশাসন। শনিবার ২৬ এপ্রিল দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বে উক্ত অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এ সময় মাটি কাটার কাজে ব্যবহৃত ৪টি এক্সেভেটর জব্দ করা হয়েছে। তবে অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন বন্দর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি জানান, শনিবার আমরা স্থানীয় চেয়ারম্যানকে সাথে স্পটে গিয়ে অভিযান পরিচালনা করেছি। সেখান থেকে ৪টি এক্সেভেটর জব্দ করে ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের জিম্মায় দেওয়া হয়েছে। তবে ঘটনাস্থল সকলে পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এ ব্যাপারে মুছাপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মঞ্জুর হোসেন অভিযানের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, উপজেলা প্রশাসন থেকে অভিযান পরিচালিত হয়েছে। জব্দ হওয়া ৪টি এক্সেভেটর উপজেলা পরিষদের জিম্মায় রাখা হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসন থেকে এ ব্যাপারে নিয়মিত মামলা করা হবে আমাকে জানানো হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :